ঘরে বসে ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট
ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট, বর্তমান যুগে ঘরে বসে ডলার ইনকাম করা এবং বিকাশের
মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করা অনেক সহজ হয়েছে। ইন্টারনেটের বিস্তার এবং অনলাইন
প্ল্যাটফর্মগুলোর সহজলভ্যতার কারণে এএখন আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন পেশার মাধ্যমে
বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করতে পারেন। আজকে আমরা জানবো কীভাবে ডলার ইনকাম করা যায়,
কোন প্ল্যাটফর্মগুলো সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য, এবং কীভাবে বিকাশের মাধ্যমে সহজেই
পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্র : ঘরে বসে ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট
ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট
ডলার ইনকাম করার কয়েকটি বড় কারণ হল অনেক দেশের মুদ্রার তুলনায় ডলার সাধারণত
শক্তিশালী থাকে। এর মানে হলো, যদি আপনি ডলার উপার্জন করেন এবং সেটি আপনার স্থানীয়
মুদ্রায় রূপান্তর করেন, তাহলে আপনি বেশি মূল্য পেতে পারেন। ডলার বিশ্বের অন্যতম
শক্তিশালী এবং প্রচলিত মুদ্রা। তাই এটি অনেক দেশের তুলনায় বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক
লেনদেনে ব্যবহৃত হয়, যেমন পণ্য, সেবা, বা বিনিয়োগ। ডলার আয় করলে আপনি বৈশ্বিক
বাজারে অংশগ্রহণ করতে পারেন। অনেক বিদেশি ক্লায়েন্ট বা কোম্পানি ডলারে পেমেন্ট
দেয় যা বাংলাদেশি টাকায় অনেক বেশি মূল্যের হয় এবং ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট
করা ও সহজ।
ডলার ইনকামের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুযোগ নেওয়া
ডলার ইনকামের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুযোগ নেওয়া। ডলার আয়ের মাধ্যমে আপনি
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করার সুযোগ পান, যা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য বড় একটি
প্লাস পয়েন্ট হতে পারে। ডলার আন্তর্জাতিক লেনদেনে খুবই প্রচলিত এবং কার্যকরী
মুদ্রা। এটি বিভিন্ন দেশের ব্যবসা বা সেবা কেনাকাটার ক্ষেত্রে সহজ এবং সুবিধাজনক
করে তোলে। এছাড়া, যেহেতু ডলার বিশ্বের প্রধান মুদ্রা, তাই এটি বৈশ্বিক অর্থনীতির
সাথে সম্পর্কিত সব ধরনের লেনদেনে ব্যবহৃত হয়, যার ফলে এটি আয় করার জন্য একটি
আকর্ষণীয় মুদ্রা হয়ে ওঠে।
অর্থনৈতিক স্বাধীনতা: আমরা যদি ফ্রিল্যান্স বা অনলাইন ব্যবসা করে ডলার ইনকাম করি
তাহলে আপনাকে অফিসে গিয়ে কাজ করতে হবে না। ঘরে বসেই ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট
এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
ডলার ইনকামের জনপ্রিয় মাধ্যম
ফ্রিল্যান্সিং: ফ্রিল্যান্সিং হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকর উপায় ডলার ইনকাম
করার জন্য। আপনি যদি ডলার ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার
ইনকাম করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার উপায়:
- ফাইভার (Fiverr): এখানে আপনি ছোট ছোট কাজ বা গিগ অফার করতে পারেন। যেমন, লোগো ডিজাইন, কন্টেন্ট লেখা, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি।
- আপওয়ার্ক (Upwork): এটি একটি বড় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়। যেমন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি।
- ফ্রিল্যান্সার (Freelancer): এখানে আপনি বিভিন্ন প্রজেক্টের জন্য বিড করতে পারবেন এবং কাজ পেলে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
যে কাজগুলো সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে:
- গ্রাফিক ডিজাইন
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- কন্টেন্ট রাইটিং
- ডাটা এন্ট্রি
- ডিজিটাল মার্কেটিং
ইউটিউব থেকে আয় করুন
আপনার যদি ভালো কনটেন্ট তৈরির দক্ষতা থাকে তবে ইউটিউব হতে পারে ডলার ইনকামের
আরেকটি বড় মাধ্যম। যেখান থেকে আপনি সহজে ডলার ইনকাম করতে পারেন।
ইউটিউব থেকে আয় করার ধাপ হল: একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলুন এবং নিয়মিত মানসম্মত
ভিডিও আপলোড করুন। ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টার ওয়াচ টাইম পূর্ণ হলে
মনিটাইজেশন চালু করতে পারবেন। আখান থেকে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আপনার ভিডিওতে
বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ও আয় করতে পারবেন। কনটেন্ট এর আইডিয়া মূলত আপনি যে ধরনের
কনটেন্ট তৈরি করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন তা হল:
- ব্লগিং
- টিউটোরিয়াল ভিডিও
- রিভিউ ভিডিও
- গেমিং কন্টেন্ট
ব্লগিং থেকে ডলার ইনকাম
যদি আপনার লেখার দক্ষতা ভালো হয় তবে ব্লগিং করে ডলার ইনকাম করতে পারেন। ব্লগিং
থেকে ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট কিছু নিয়ম রয়েছে। এসব নিয়ম নীতি মেনে কাজ করতে
পারলে আপনি খুব সহজে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং থেকে আয় করার উপায় হল,
আপনাকে প্রথেমে একটি ব্লগ সাইট খুলতে হবে এবং নিয়মিত মানসম্মত কন্টেন্ট লিখুন
তাহলে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে সহজে ডলার আয়
করতে পারবেন। এসবের পাশাপাশি আপনি জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক যেমন অ্যামাজন,
অ্যাফিলিয়েট বা অন্যান্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিন।
অনলাইন কোর্স বিক্রি করে আয় করা
অনলাইন কোর্স বিক্রি করে আয় করা বলতে আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ হন,
তবে সেই বিষয়ের উপর একটি কোর্স তৈরি করুন এবং অনলাইন কোর্স বিক্রি করে ডলার ইনকাম
করতে পারেন। আপনি আপনার কোর্স টি Udemy, Skillshare, বা Teachable প্ল্যাটফর্মে
আপনার কোর্স আপলোড করে। শিক্ষার্থীরা আপনার কোর্স কিনলে আপনি ডলার ইনকাম করতে
পারবেন।
বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ
ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট করা। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার এবং অনলাইন
উদ্যোক্তা বিকাশের মাধ্যমে তাদের উপার্জিত ডলার টাকায় রূপান্তর করে নিয়ে থাকেন।
আপনি যদি ডলার ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট নিতে চান তাহলে আপনার একটি বিকাশ আকউন্ট
থাকতে হবে ।আপনার যদি বিকাশ অ্যাকাউন্ট না থাকে তাহলে প্রথমে একটি বিকাশ
অ্যাকাউন্ট খুলুন।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা
যদি আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট না থাকে, তাহলে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন। বিকাশ
অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে কিছু সহজ পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে। বিকাশ
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান,
যা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিয়ে থাকেন। বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে হলে আপনাকে নিচের
ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম
অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ:
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID): আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে। যদি আপনি ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী হন, তবে এটি আবশ্যক।
- মোবাইল ফোন: একটি মোবাইল ফোন প্রয়োজন হবে, যেটিতে আপনি বিকাশ অ্যাকাউন্টটি রেজিস্টার করবেন।
- ইন্টারনেট কানেকশন: অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আপনার মোবাইলে ইন্টারনেট কানেকশন থাকা প্রয়োজন।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি
প্রথম অপশন: বিকাশ সেবা পয়েন্টে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা (Offline method) আপনি
আপনার নিকটস্থ বিকাশ সেবা পয়েন্ট বা বিকাশ এজেন্টের কাছে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে
পারেন। সেখানে, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এবং মোবাইল নম্বর দিয়ে আপনার
অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য অনুরোধ করুন।বিকাশ এজেন্ট আপনাকে একটি ফর্ম দিবে, যা পূরণ
করতে হবে। ফর্ম পূরণের পর, বিকাশ এজেন্ট আপনার তথ্য যাচাই করে অ্যাকাউন্ট তৈরি
করবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি হওয়ার পর, আপনাকে একটি পিন নম্বর (পাসওয়ার্ড) দেওয়া হবে,
যা দিয়ে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে লগইন এবং লেনদেন করতে পারবেন।
দ্বিতীয় অপশন : বিকাশ অ্যাপ/USSD কোড ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলা (Online method
via App or USSD)
অ্যাপের মাধ্যমে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা
বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুন: Android ফোনে Google Play Store থেকে এবং iPhone-এ App
Store থেকে ডাউনলোড করুন। অ্যাপ খুলুন এবং "রেজিস্টার" বা "অ্যাকাউন্ট খুলুন"
অপশনে ক্লিক করুন। মোবাইল নম্বর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য (যেমন নাম,
জন্মতারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর) পূরণ করুন। একটি পিন নম্বর (৪ ডিজিট) সেট
করুন, যা আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে লেনদেন করতে ব্যবহার হবে।
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এর ছবি স্ক্যান করে আপলোড করুন (যদি এটি প্রয়োজন
হয়)।অ্যাকাউন্ট যাচাই এবং সক্রিয় করার জন্য বিকাশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে
কনফার্মেশন পাবেন। একবার অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় হয়ে গেলে, আপনি বিকাশের মাধ্যমে
অর্থ পাঠাতে, গ্রহণ করতে এবং অন্যান্য সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
USSD কোডের মাধ্যমে:
আপনার মোবাইল ফোনের ডায়াল প্যাডে গিয়ে #247# ডায়াল করুন। এরপর, নির্দেশনা অনুসরণ
করে প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন আপনার নাম, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ইত্যাদি পূরণ করুন।
এখন একটি পিন নম্বর সেট করুন। আপনার অ্যাকাউন্ট খোলার পর, আপনি আপানার বিকাশের
সেবা উপভোগ করতে পারবেন এখন।
অ্যাকাউন্ট যাচাই করা
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার পর, আপনার অ্যাকাউন্টটি যাচাই করা হয়। এটি সম্পূর্ণ হতে
কিছু সময় লাগতে পারে। সাধারণত, বিকাশ অ্যাকাউন্ট চালু হতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সময়
লাগে, তবে যদি কোনও সমস্যা থাকে, তাহলে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে যোগাযোগ
করতে পারেন। যদি আপনি পিন নম্বর ভুলে যান বা পরিবর্তন করতে চান, তবে বিকাশ
এজেন্টের মাধ্যমে বা বিকাশ অ্যাপের সাহায্যে পিন রিসেট করতে পারবেন।
বিকাশ অ্যাকাউন্টের সুবিধা
মোবাইল রিচার্জ: বিকাশ অ্যাকাউন্ট দিয়ে মোবাইল রিচার্জ করা যায়। ডলার ইনকাম ও
বিকাশ পেমেন্ট করা যায়।
অর্থ পাঠানো এবং গ্রহণ: আপনি বিকাশের মাধ্যমে দেশে বা বিদেশে টাকা পাঠাতে ও গ্রহণ
করতে পারেন।
বিকাশে অর্থ স্থানান্তর: ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সাথে বিকাশ অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে
ব্যাংক থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা স্থানান্তর করা যায়।
বিকাশ পেমেন্ট: আপনি বিভিন্ন পণ্য বা সেবা কেনার জন্য বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট
করতে পারেন।
অফলাইন শপিং: বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি অফলাইন দোকানেও পেমেন্ট করতে
পারবেন।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা খুবই সহজ এবং দ্রুত প্রক্রিয়া। আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র
এবং মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে অনলাইনে বা অফলাইনে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন
এবং মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণের পদ্ধতি
ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম থেকে ডলার তুলে বিকাশে পেমেন্ট নিতে হলে কয়েকটি উপায়
আছে,মধ্যস্থ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে: পেয়নিয়ার (Payoneer) অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং
আপনার ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের সাথে লিঙ্ক করুন। পেয়নিয়ার থেকে আপনার
স্থানীয় ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠান। ব্যাংক থেকে বিকাশে টাকা স্থানান্তর
করুন।
ডলার ক্রয়-বিক্রয়ের গ্রুপ
ফেসবুকে অনেক ডলার ক্রয়-বিক্রয় গ্রুপ রয়েছে যেখানে আপনি ডলার বিক্রি করে
সরাসরি বিকাশে টাকা পেতে পারেন। তবে, এটি করতে গেলে অবশ্যই নির্ভরযোগ্য এবং
পরিচিত গ্রুপে কাজ করতে হবে। তানা হলে আপনার ক্ষতি হতে পারে।
ডলার ইনকামের জন্য কিছু জরুরি টিপস
- ধৈর্য ধরুন: অনলাইনে ডলার ইনকাম করতে সময় লাগে। প্রথমে কম ইনকাম হলেও ধৈর্য ধরে কাজ করলে ধীরে ধীরে আয় বাড়বে।
- মানসম্পন্ন কাজ করুন: প্রতিটি কাজের মান ভালো রাখার চেষ্টা করুন। ক্লায়েন্টের সন্তুষ্টি অর্জন করলে তারা আপনাকে পুনরায় কাজ দিতে পারে।
- নেটওয়ার্ক তৈরি করুন: ফ্রিল্যান্সিং বা অন্য যে কোনো কাজে ভালো নেটওয়ার্ক থাকলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
- নিরাপত্তা বজায় রাখুন: বিশেষ করে ডলার ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রতারণার শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই শুধুমাত্র বিশ্বস্ত মাধ্যম ব্যবহার করুন।
আমাদের মতামত
ডলার ইনকাম এবং বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ এখন খুবই সহজ এবং লাভজনক।
ফ্রিল্যান্সিং, ইউটিউব, ব্লগিং, এবং অনলাইন ব্যবসার মতো ক্ষেত্রগুলোতে কাজ করে
আপনি সহজেই ডলার আয় করতে পারেন। তবে, প্রতিটি ক্ষেত্রে কঠোর পরিশ্রম, ধৈর্য, এবং
মানসম্পন্ন কাজ করার গুরুত্ব রয়েছে। আপনি যদি সঠিক পথে এগিয়ে যান, তবে খুব
শীঘ্রই অনলাইন ইনকাম থেকে ভালো উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। তাহলে আর দেরি কেন, আজই
আপনার যাত্রা শুরু করুন এবং সফলতার পথে এগিয়ে যান!
পপুলার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url